Monday, December 23, 2024
বাড়িভর্তি বিজ্ঞপ্তিমেডিকেলমেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে - বিস্তারিত।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে – বিস্তারিত।

বাংলাদেশে প্রতিবছর সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, এবং এই পরীক্ষায় যোগ্য শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারলে এমবিবিএস কোর্সে অধ্যয়ন শুরু করতে পারে। ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পরীক্ষার যোগ্যতা, সিলেবাস, প্রশ্নের মানবণ্টন এবং অনলাইন আবেদনের সময়সীমা সহ আরও নানা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই প্রবন্ধে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো কীভাবে একজন শিক্ষার্থী এই ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করতে পারবে এবং কী কী শর্তাবলী পূরণ করতে হবে।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ২০২৫ কবে হবে

২০২৫ সালে বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি সকল মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশিত ভর্তির বিজ্ঞপ্তিতে আবেদন যোগ্যতা, পরীক্ষার সিলেবাস, প্রশ্নের মানবণ্টন, প্রবেশপত্র ডাউনলোডের তারিখ, পরীক্ষার সময়সূচি ও ভর্তি ফি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এবার থেকে অনলাইনে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা আবেদন শুরু হবে ১০ ডিসেম্বর থেকে এবং চলবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত। এই ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি ১০০০ টাকা ধার্য করা হয়েছে। প্রবেশপত্র ১২ থেকে ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখের মধ্যে বিতরণ করা হবে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

এছাড়া, ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল দেখতে এবং অন্যান্য তথ্য জানতে শিক্ষার্থীরা এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবে: http://dgme.teletalk.com.bd/

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের যোগ্যতা

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করতে হলে শিক্ষার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হয়। এই শর্তগুলো অনেকটাই স্পষ্ট এবং সহজ, তবে কিছু বিষয়ে সঠিকভাবে জেনে আবেদন করতে হবে।

আবেদনকারীর জন্য কিছু শর্তাবলী:

WhatsApp Group Join Now
শর্তবিস্তারিত
১. নাগরিকত্বআবেদনকারীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
২. এইচএসসি/সমমানআবেদনকারীকে ২০২৪ বা ২০২৩ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
৩. এসএসসি/সমমানএসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে, তবে আবেদনকারীর এই দুটি পরীক্ষার মধ্যে দুটি শিক্ষাবর্ষের ব্যবধান থাকতে হবে।
৪. বিজ্ঞান বিষয়জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞানরসায়ন বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।
৫. জীববিজ্ঞান জিপিএজীববিজ্ঞান বিষয়ে কমপক্ষে ৪.০০ জিপিএ থাকতে হবে।
৬. মোট জিপিএএসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষায় মোট ৯.০০ বা তার বেশি জিপিএ থাকতে হবে।
৭. উপজাতীয় প্রার্থীউপজাতীয়পাবর্ত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের জন্য দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮.০০ হতে হবে।

এছাড়া, যদি কোন পরীক্ষায় ৩.৫০ এর কম জিপিএ থাকে, তবে সেই শিক্ষার্থীকে আবেদনের যোগ্য মনে করা হবে না।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় পঠনযোগ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সিলেবাস। সিলেবাসটি মূলত জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান এবং রসায়ন বিষয়ক হবে। এই তিনটি বিষয় নিয়েই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চলুন, দেখে নেওয়া যাক বিষয়গুলোর বিস্তারিত:

  • জীববিজ্ঞান: জীববিজ্ঞানের মধ্যে মানব শরীরের গঠন, প্রজননজীববিজ্ঞানীয় প্রক্রিয়া সম্পর্কিত প্রশ্ন থাকবে। এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কারণ অধিকাংশ সময় এই বিষয়ে বেশি প্রশ্ন থাকে।
  • পদার্থবিজ্ঞান: পদার্থবিজ্ঞানে মূলত গতি, শক্তি, তাপ, বৈদ্যুতিক পরিপথ ও অন্যান্য প্রাথমিক ধারণা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে। পদার্থবিজ্ঞানের সিলেবাসে প্রতি বছর ছোট-বড় বৈজ্ঞানিক সমীকরণও থাকে যা ভালভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে।
  • রসায়ন: রসায়নের মধ্যে অণু, মৌল, রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া, জৈব রসায়ন ইত্যাদি বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নের মানবণ্টনও খুব গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী, প্রশ্নের বিশ্লেষণ সঠিকভাবে জানা থাকলে, পরীক্ষার প্রস্তুতি আরও সঠিকভাবে করা সম্ভব হবে। মোট ১০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে, যেখানে প্রতি বিষয় থেকে ৩৩টি প্রশ্ন থাকবে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

প্রশ্নের মানবণ্টন

বিষয়প্রশ্ন সংখ্যানম্বর
জীববিজ্ঞান৩৩৩৩
পদার্থবিজ্ঞান৩৩৩৩
রসায়ন৩৩৩৩
মোট১০০১০০

এইভাবে, পরীক্ষার সময় প্রতিটি বিষয় থেকে সমান সংখ্যক প্রশ্ন আসবে, এবং প্রতিটি প্রশ্নের জন্য ১ নম্বর বরাদ্দ থাকবে। পরীক্ষায় অবশ্যই সঠিক উত্তর দিতে হবে, কারণ নেগেটিভ মার্কিং নেই।

আরও জানুন:  বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর শূন্য আসনে ভর্তিপ্রক্রিয়া ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি ও টিপস

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সফল হতে হলে ছাত্র-ছাত্রীদের সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। কিছু টিপস এবং প্রস্তুতির কৌশল যা পরীক্ষায় ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য সহায়ক হতে পারে:

  • নিয়মিত পড়াশোনা: সিলেবাস অনুযায়ী প্রতিদিন কিছু সময় ব্যয় করে পড়াশোনা করা। প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদা করে পড়াশোনার সময় নির্ধারণ করুন।
  • প্রশ্ন ব্যাংক ও মক টেস্ট: বিভিন্ন প্রশ্ন ব্যাংক থেকে প্রশ্নসমূহের উত্তরের উপর মনোযোগ দিন। মক টেস্ট দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এতে পরীক্ষার সঠিক ধারণা পাওয়া যায়।
  • নোটস তৈরি করা: প্রতিটি অধ্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ টপিকের নোটস তৈরি করুন, যা পরীক্ষার আগে পুনরায় পড়তে পারবেন।
  • পুনঃমূল্যায়ন: নিজের ভুলগুলো বোঝার জন্য নিয়মিত প্রশ্নের উত্তর পুনরায় মূল্যায়ন করুন।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ তারিখ

কার্যক্রমতারিখ
আবেদনের শুরু১০ ডিসেম্বর ২০২৪
আবেদনের শেষ তারিখ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রবেশপত্র বিতরণ১২-১৪ জানুয়ারি ২০২৫
ভর্তি পরীক্ষা১৭ জানুয়ারি ২০২৫

বাংলাদেশে যারা বিদেশি শিক্ষা গ্রহণ করেন, যেমন: ও-লেভেল এবং এ-লেভেল পরীক্ষা অথবা এসএসসিএইচএসসি সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন, তাদের জন্য Equivalence Certificate সংগ্রহ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের পরীক্ষার ফলাফলকে বাংলাদেশের জিপিএ সিস্টেম অনুযায়ী রূপান্তরিত করে এবং মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার জন্য একটি প্রয়োজনীয় যোগ্যতা হিসেবে কাজ করে। তবে, এই প্রক্রিয়া সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন ও পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

Equivalence Certificate সংগ্রহের প্রক্রিয়া

যারা বিদেশি শিক্ষা গ্রহণ করেছেন এবং বাংলাদেশে তাদের মেডিকেল ভর্তির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চান, তাদের প্রথম কাজ হবে Equivalence Certificate সংগ্রহ করা। এটি একটি প্রমাণপত্র যা তাদের শিক্ষার মান বাংলাদেশের এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সমমান হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবে।

১. প্রথমে শিক্ষার্থীদেরকে এটি অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

২. ডাকযোগে আবেদন পাঠানোর সময়, তাদেরকে ২০০০/- টাকা এর ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার সহ আবেদন করতে হবে, যা স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মেডিকেল শিক্ষা শাখায় জমা দিতে হবে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

৩. আবেদন জমা দেওয়ার পর, শিক্ষার্থীদেরকে আবেদন আইডি নম্বর সংগ্রহ করতে হবে, যা পরবর্তীতে তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে।

আরও জানুন:  বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর শূন্য আসনে ভর্তিপ্রক্রিয়া ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে।

৪. এসএসসি এবং এইচএসসি এর সমমান পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র এবং সনদপত্রের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে। এই কপিগুলি যাচাই-বাছাইয়ের জন্য প্রয়োজনীয়।

মেডিকেল ভর্তির পরীক্ষার মানবণ্টন (নম্বরবণ্টন)

২০২৫ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে মোট ১০০ নম্বর থাকবে। এই ১০০টি প্রশ্নের মধ্যে জীববিজ্ঞান, রসায়ন, পদার্থবিদ্যা, ইংরেজী এবং বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কিত প্রশ্ন থাকবে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

১. জীববিজ্ঞান – ৩০ নম্বর 2. রসায়ন – ২৫ নম্বর 3. পদার্থবিদ্যা – ২০ নম্বর 4. ইংরেজী – ১৫ নম্বর 5. বাংলাদেশের ইতিহাস (সাধারণ জ্ঞান) – ১০ নম্বর

এই পরীক্ষা এমসিকিউ (Multiple Choice Question) পদ্ধতিতে হবে এবং পরীক্ষার জন্য সময় দেওয়া হবে ১ ঘন্টা

এছাড়া, পরীক্ষায় ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কেটে নেওয়া হবে। এটি একটি নেগেটিভ মার্কিং সিস্টেম, যার মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদেরকে সঠিক উত্তর দেওয়ার জন্য আরও সচেতন হতে হবে। এছাড়া, পরীক্ষায় ৪০ নম্বরের নিচে প্রাপ্ত নম্বর হলে, সেই পরীক্ষার্থীকে অকৃতকার্য বলে গণ্য করা হবে। কেবল কৃতকার্য পরীক্ষার্থীদেরই মেধা তালিকা প্রকাশ করা হবে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

মেধা তালিকা নির্ধারণের মানদণ্ড

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার মেধা তালিকা তৈরির জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড রয়েছে:

  • লিখিত পরীক্ষার নম্বর এবং
  • এসএসসি ও এইচএসসি সমমান পরীক্ষার ফলাফল (জিপিএ)

এদের যোগফল ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হবে।

ESSSC/এইচএসসি জিপিএ-এর মূল্যায়ন পদ্ধতি:

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

১. এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ১০ গুণ = ৫০ নম্বর (সর্বোচ্চ)

২. এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ১০ গুণ = ৫০ নম্বর (সর্বোচ্চ)

এভাবে, পরীক্ষার মাধ্যমে মোট ২০০ নম্বর (যেখানে ১০০ নম্বর লিখিত পরীক্ষার এবং ১০০ নম্বর জিপিএ থেকে আসবে) এর ভিত্তিতে মেধা তালিকা তৈরি করা হবে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

২০২৩ সালের পরীক্ষার ফলাফল থেকে সংশোধন

এছাড়া, পূর্ববর্তী বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে কিছু পরিবর্তন থাকবে। ২০২৩ সালের পরীক্ষার্থীদের প্রাপ্ত সর্বমোট নম্বর থেকে ৩ নম্বর বাদ দিয়ে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হবে। একইভাবে, যারা গত বছর সরকারি মেডিকেল কলেজ বা ডেন্টাল কলেজে ভর্তি হয়েছেন, তাদের মোট ৬ নম্বর বাদ দেওয়া হবে।

এটি একটি প্রাথমিক ধারণা ছিল ২০২৫ সালের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা এবং Equivalence Certificate প্রক্রিয়া সম্পর্কে। আশা করা যায়, মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার্থীরা এই নির্দেশিকা অনুসরণ করে সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারবেন। তবে, প্রতিটি পরীক্ষার্থীকে সাবধানে নির্দেশিকা অনুসরণ করা এবং সঠিকভাবে আবেদন জমা দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।এছাড়া, যেকোনো ধরণের প্রশ্ন থাকলে, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর এর সাথে যোগাযোগ করার মাধ্যমে সমাধান পাওয়া যেতে পারে।

এই তথ্যটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন, যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে, যাতে তারা সময়মতো এবং সঠিকভাবে আবেদন করতে পারে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা বাংলাদেশের এক গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা, যেখানে শিক্ষার্থীদের সঠিক প্রস্তুতির প্রয়োজন। শিক্ষার্থীরা যদি উপরের যোগ্যতা এবং সিলেবাস অনুযায়ী প্রস্তুতি নেয়, তবে তারা অবশ্যই পরীক্ষায় সফল হতে পারবে। নিয়মিত অধ্যয়ন, সঠিক পরিকল্পনা এবং সময় ব্যবস্থাপনা এই পরীক্ষায় সাফল্যের চাবিকাঠি। ভর্তিবিজ্ঞপ্তি সম্পর্কিত সকল তথ্য জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Anirban Roy (EDU)
Anirban Roy (EDU)https://www.whatsupbd.com/
হাই, আমি অনির্বান। আমি একজন প্রফেশনাল ব্লগ রাইটার। শিক্ষা সম্পর্কিত আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।
RELATED ARTICLES

জনপ্রিয় পোষ্ট

Recent Comments